খেলা
We are not crying, you are ?
— IndianPremierLeague (@IPL) May 30, 2023
The Legend continues to grow ?#TATAIPL | #Final | #CSKvGT | @msdhoni | @ChennaiIPL pic.twitter.com/650x9lr2vH
Mohun Bagan SG: বাংলার জামাই হতে পারেন মোহনবাগানের কাঁটা! আইএসএল ফাইনালে শনিবার এগিয়ে কারা?
ISL Final: টানা দু’বার লিগশিল্ড জিতে ইতিহাস সৃষ্টি করার পর সবুজ-মেরুন ব্রিগেডের নজর এ বার আর এক ঐতিহাসিক মাইলফলকে। একই মরশুমে জোড়া খেতাব, যা আইএসএলের ১০ মরশুমে কেউ করে দেখাতে পারেনি।
কলকাতা: গত বছর বদলা নেওয়াও যেমন হয়নি, তেমনই আইএসএলের দ্বিমুকুটও জেতা হয়নি মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের (Mohun Bagan Super Giant)। এক গোলে পিছিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ৩-১-এ আইএসএল ফাইনাল জিতে কাপ হাতে তুলেছিল মুম্বই সিটি এফসি।
অথচ সেই ম্যাচের তিন সপ্তাহ আগেই লিগের শেষ ম্যাচে যে মুম্বইকে নিজেদের মাঠে হারিয়ে শিল্ড জিতে নিয়েছিল সবুজ-মেরুন বাহিনী, সেই মুম্বই সে দিন নিজেদের পারফরম্যান্সে অভাবনীয় উন্নতি ঘটিয়ে কাপ জিতে মাঠ ছেড়েছিল। সে দিন ফাইনালে প্রথমার্ধে দাপুটে পারফরম্যান্স দেখিয়েছিল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ায় অতিথিরা এবং বাজিমাত করে কাপ নিয়ে আরব সাগর পাড়ে চলে যায়।
শনিবার ফের সেই আইএসএল ফাইনাল। ফের সাজানো মঞ্চ তৈরি থাকবে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে। ফের ৬০ হাজারের ওপর সমর্থকের গর্জনে প্রায়ই কেঁপে উঠবে আকাশ-বাতাস। কিন্তু সে রাতের শেষে যে ছবি দেখেছিল মোহনবাগান জনতা, শনিবার সেই ছবি আর দেখতে চাইবে না তারা।
বরং তারা চাইবে সেই ফের বাঁধভাঙা উল্লাসে মেতে উঠতে, যে উল্লাস তারা করেছিল ২৩ ফেব্রুয়ারির রাতে, যখন খেলার শেষে সংযুক্ত সময়ের তৃতীয় মিনিটের আচমকা গোলে সত্যিকারের সুপার জায়ান্ট হয়ে উঠেছিলেন দিমিত্রিয়স পেট্রাটস এবং সেই উল্লাসের শব্দে প্রায় বিষ্ফোরণ হয়েছিল যুবভারতীর গ্যালারিতে, উত্তেজনায় থরথর করে কেঁপেছিল হাজার ষাটেক সমর্থক, যারা দাবি করে, তাদের রক্তের রঙও সবুজ-মেরুন। শনিবার ফের সেই উত্তেজনার আগুনে ঝলসাতেই যুবভারতীর গ্যালারিতে ভীড় জমাবে তারা।
টানা দু’বার লিগশিল্ড জিতে ইতিহাস সৃষ্টি করার পর সবুজ-মেরুন ব্রিগেডের নজর এ বার আর এক ঐতিহাসিক মাইলফলকে। একই মরশুমে জোড়া খেতাব, যা আইএসএলের ১০ মরশুমে কেউ করে দেখাতে পারেনি। গতবার মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট সেই ইতিহাসের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে থাকার সময় অনেকে বলেছিলেন, পারলে ওরাই পারবে। এ বারও তাঁরা নিশ্চয়ই একই কথা বলছেন।
এ বার যে দাপট ও আধিপত্য নিয়ে লিগে একের পর এক নজির ভেঙেছে, গড়েছে গঙ্গাপাড়ের সুবিশাল ঐতিহ্যবাহী ক্লাব, লিগ পর্বে অন্য ক্লাবগুলিকে যে ভাবে তাদের কাছেও ঘেঁষতে দেয়নি তারা। তার পর খেতাব জয়ের বাস্তব সম্ভাবনা তো গতবারের চেয়েও বেশি তাদের। কিন্তু একেই ফুটবল, তার ওপর ইন্ডিয়ান সুপার লিগ। এখানে অঘটনই যেন স্বাভাবিক।
সারা মরশুমে যে ভাবে বারবার চড়াই-উতরাইপেরিয়ে খেতাবের সামনে এসে পৌঁছেছে সুনীল ছেত্রী ও তাঁর বাহিনী, তার পরে লড়াই কাকে বলে, তা আর তাদের নতুন করে শেখাতে হবে না। তাদের শিবিরে ঘন ঘন ভাল ও খারাপ সময় যে ভাবে আসা-যাওয়া করেছে, তার পরে যে কোনও কঠিন সময়ের সঙ্গেই যুদ্ধ করার ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেছে তারা।
একবার পিছন ফিরে দেখে নেওয়া যাক সেই লড়াই। লড়াইটা শুরু গত মরশুমের শেষ থেকেই। ২০২৩-এ ফাইনাল খেলার পর গত মরশুমে যখন তারা লিগ টেবলের দশ নম্বরে থেকে শেষ করে লড়াইটা তখন থেকেই শুরু। এ বার মরশুমের শুরুতেই প্রথম ছ’টি ম্যাচে অপরাজিত ছিল তারা। এই ছয় ম্যাচে ১১ গোল করে মাত্র একটি গোল খায় তারা।
এর পরের ছ’টি ম্যাচে দু’টি জয় পায় তারা, দু’টি ম্যাচে হারে ও দু’টিতে ড্র করে। এই ছয় ম্যাচে ১২ গোল করে ১২ গোল খায় বেঙ্গালুরু এফসি। দুঃসময়ের শুরু এই সময় থেকেই। পরের সাতটি ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিতেই হারে তারা। শীর্ষস্থান থেকে অনেক নীচে নেমে যায় নীল-বাহিনী। জায়গা থেকে প্লে-অফে যাওয়ার রাস্তা বেশ কঠিন ছিল তাদের। কিন্তু কথায় বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। সে কথাই আর একবার প্রমাণ দিয়ে শেষ দিকে রীতিমতো ঝড় তোলে তারা। টানা তিনটি ম্যাচে জিতে সেরা ছয়ে জায়গা সুনিশ্চিত করে ফেলেন সুনীল ছেত্রীরা। তবে লিগের শেষ ম্যাচে মুম্বই সিটি এফসি-র কাছে দু’গোলে হেরেও যে ভাবে তার আড়াই সপ্তাহ পরে গতবারের কাপজয়ীদের ৫-০-য় হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে ছেত্রী-বাহিনী, তাকে অভাবনীয় বললেও বোধহয় কমই বলা হয়।এই জায়গা থেকে প্লে-অফে যাওয়ার রাস্তা বেশ কঠিন ছিল তাদের। কিন্তু কথায় বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। সে কথাই আর একবার প্রমাণ দিয়ে শেষ দিকে রীতিমতো ঝড় তোলে তারা। টানা তিনটি ম্যাচে জিতে সেরা ছয়ে জায়গা সুনিশ্চিত করে ফেলেন সুনীল ছেত্রীরা। তবে লিগের শেষ ম্যাচে মুম্বই সিটি এফসি-র কাছে দু’গোলে হেরেও যে ভাবে তার আড়াই সপ্তাহ পরে গতবারের কাপজয়ীদের ৫-০-য় হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে ছেত্রী-বাহিনী, তাকে অভাবনীয় বললেও বোধহয় কমই বলা হয়।
এই জায়গা থেকে প্লে-অফে যাওয়ার রাস্তা বেশ কঠিন ছিল তাদের। কিন্তু কথায় বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। সে কথাই আর একবার প্রমাণ দিয়ে শেষ দিকে রীতিমতো ঝড় তোলে তারা। টানা তিনটি ম্যাচে জিতে সেরা ছয়ে জায়গা সুনিশ্চিত করে ফেলেন সুনীল ছেত্রীরা। তবে লিগের শেষ ম্যাচে মুম্বই সিটি এফসি-র কাছে দু’গোলে হেরেও যে ভাবে তার আড়াই সপ্তাহ পরে গতবারের কাপজয়ীদের ৫-০-য় হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে ছেত্রী-বাহিনী, তাকে অভাবনীয় বললেও বোধহয় কমই বলা হয়।
লিগ টেবলের দু’নম্বরে থাকা টানা দাপুটে ফুটবল খেলে সরাসরি সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা এফসি গোয়াকে হারিয়ে তাদের ফাইনালে ওঠাটাও কম অপ্রত্যাশিত ছিল না। গত মরশুমে যে দলটা দশ নম্বরে থেকে শেষ করেছিল, সেই দলটা এ বার ফাইনালে! এ তো আশ্চর্যজনকই। এ বার কি আরও আশ্চর্যজনক কোনও ঘটনা রয়েছে তাদের ঝুলিতে? এ প্রশ্নের উত্তর শনিবার রাতের আগে পাওয়ার কোনও উপায়ই নেই।
লিগ টেবলের দু’নম্বরে থাকা টানা দাপুটে ফুটবল খেলে সরাসরি সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা এফসি গোয়াকে হারিয়ে তাদের ফাইনালে ওঠাটাও কম অপ্রত্যাশিত ছিল না। গত মরশুমে যে দলটা দশ নম্বরে থেকে শেষ করেছিল, সেই দলটা এ বার ফাইনালে! এ তো আশ্চর্যজনকই। এ বার কি আরও আশ্চর্যজনক কোনও ঘটনা রয়েছে তাদের ঝুলিতে? এ প্রশ্নের উত্তর শনিবার রাতের আগে পাওয়ার কোনও উপায়ই নেই।
এ বারের আইএসএলে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের অভিযান সেই তুলনায় ফুল ছড়ানো পথে হাঁটার মতোই। দুর্দান্ত ফুটবলারদের নিয়ে গড়া একটা দল যখন হোসে মোলিনার মতো ঠাণ্ডা মাথা ও আত্মবিশ্বাসী কোচের হাতে পড়ে, তখন যে সেই বাগানে কত সুগন্ধী ও সুন্দর ফুল ফুটতে পারে, তার উত্তর এই মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট দলের পারফরম্যান্স।
সারা লিগে যাদের তিনটি মাত্র হার, পাঁচটি ড্র এবং বাকি ১৮টি ম্যাচেই জয়, যাদের মোট গোলের সংখ্যা ৫০ ও যাদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা ১৮টির বেশি গোল দিতে পারেনি, তাদের অপ্রতিরোধ্য ছাড়া আর কীই বা বলা যেতে পারে? বেঙ্গালুরুর পারফরম্যান্সের রেখচিত্রে যেমন পাহাড়ের চড়াই-উতরাই দেখা যায়, বাগান-বাহিনীর রেখচিত্রে যত এগোনো, ততই শুধু উঁচুতে ওঠা, সাজানো বাগানের মতোই সেখানে ফুলের সুবাস।
তাও সেমিফাইনালের প্রথম লেগে তাদের হারিয়ে দিয়ে হইচই ফেলে দিয়েছিল জামশেদপুর এফসি। কিন্তু খোঁচা খাওয়া বাঘের মতো যে ভাবে ফিরে আসে মোলিনার দল, তার যত প্রশংসা হবে, ততই যেন কম। আইএসএলের ইতিহাসে এত দাপুটে ও ধারাবাহিক পারফরম্যান্স কখনও দেখা গিয়েছে বলে মনে পড়ে না।
দুই দলেই একঝাঁক দুর্ধর্ষ ফুটবলার। একপক্ষের আক্রমণে যেমন জেমি ম্যাকলারেন, জেসন কামিংসদের মতো ধারালো স্ট্রাইকাররা, অন্যদিকে তেমন সুনীল ছেত্রী, রায়ান উইলিয়ামসদের মতো গোলমেকার ও স্কোরার দুইই। একপক্ষের মাঝমাঠে যেমন আপুইয়া, মনবীর সিং, লিস্টন কোলাসোদের রাজত্ব, অপর পক্ষের মাঝমাঠে তেমনই আলবার্তো নগুয়েরা, পেদ্রো কাপো, সুরেশ সিংদের দাপট। দূর্গরক্ষায় যেমন আলবার্তো রড্রিগেজ, টম অলড্রেডদের জুড়ি মেলা ভার, তেমনই রাহুল ভেকে, রোশন সিং, চিঙলেনসানা সিংরা বেঙ্গালুরুর দূর্গ রক্ষায় সর্বদা মরিয়া। তাই দুই দলের লড়াই ছাড়াও মাঠের বিভিন্ন জায়গায় ব্যক্তিগত দ্বৈরথও উঠবে চরমে।কে বা কারা আটকাবেন ম্যাকলারেন, কামিংস, স্টুয়ার্টদের—এটা যেমন খুবই আকর্ষণীয় বিষয়, তেমনই দেখার যে সুনীল ছেত্রী, উইলিয়ামস, এডগার মেনদেজদের আটকাতে পারেন কি না আলবার্তো, অলড্রেড, শুভাশিসরা। মাঝমাঠে আপুইয়ারাই সর্বেসর্বা হয়ে উঠবেন, না নগুয়েরা ও তাঁর সতীর্থরা, তার ওপরও অনেকটাই নির্ভর করবে ম্যাচের ভবিষ্যৎ। (সৌ: আইএসএল মিডিয়া)
সারা লিগে যাদের তিনটি মাত্র হার, পাঁচটি ড্র এবং বাকি ১৮টি ম্যাচেই জয়, যাদের মোট গোলের সংখ্যা ৫০ ও যাদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা ১৮টির বেশি গোল দিতে পারেনি, তাদের অপ্রতিরোধ্য ছাড়া আর কীই বা বলা যেতে পারে? বেঙ্গালুরুর পারফরম্যান্সের রেখচিত্রে যেমন পাহাড়ের চড়াই-উতরাই দেখা যায়, বাগান-বাহিনীর রেখচিত্রে যত এগোনো, ততই শুধু উঁচুতে ওঠা, সাজানো বাগানের মতোই সেখানে ফুলের সুবাস।
তাও সেমিফাইনালের প্রথম লেগে তাদের হারিয়ে দিয়ে হইচই ফেলে দিয়েছিল জামশেদপুর এফসি। কিন্তু খোঁচা খাওয়া বাঘের মতো যে ভাবে ফিরে আসে মোলিনার দল, তার যত প্রশংসা হবে, ততই যেন কম। আইএসএলের ইতিহাসে এত দাপুটে ও ধারাবাহিক পারফরম্যান্স কখনও দেখা গিয়েছে বলে মনে পড়ে না।
দুই দলেই একঝাঁক দুর্ধর্ষ ফুটবলার। একপক্ষের আক্রমণে যেমন জেমি ম্যাকলারেন, জেসন কামিংসদের মতো ধারালো স্ট্রাইকাররা, অন্যদিকে তেমন সুনীল ছেত্রী, রায়ান উইলিয়ামসদের মতো গোলমেকার ও স্কোরার দুইই। একপক্ষের মাঝমাঠে যেমন আপুইয়া, মনবীর সিং, লিস্টন কোলাসোদের রাজত্ব, অপর পক্ষের মাঝমাঠে তেমনই আলবার্তো নগুয়েরা, পেদ্রো কাপো, সুরেশ সিংদের দাপট। দূর্গরক্ষায় যেমন আলবার্তো রড্রিগেজ, টম অলড্রেডদের জুড়ি মেলা ভার, তেমনই রাহুল ভেকে, রোশন সিং, চিঙলেনসানা সিংরা বেঙ্গালুরুর দূর্গ রক্ষায় সর্বদা মরিয়া। তাই দুই দলের লড়াই ছাড়াও মাঠের বিভিন্ন জায়গায় ব্যক্তিগত দ্বৈরথও উঠবে চরমে।কে বা কারা আটকাবেন ম্যাকলারেন, কামিংস, স্টুয়ার্টদের—এটা যেমন খুবই আকর্ষণীয় বিষয়, তেমনই দেখার যে সুনীল ছেত্রী, উইলিয়ামস, এডগার মেনদেজদের আটকাতে পারেন কি না আলবার্তো, অলড্রেড, শুভাশিসরা। মাঝমাঠে আপুইয়ারাই সর্বেসর্বা হয়ে উঠবেন, না নগুয়েরা ও তাঁর সতীর্থরা, তার ওপরও অনেকটাই নির্ভর করবে ম্যাচের ভবিষ্যৎ। (সৌ: আইএসএল মিডিয়া)
India-Bangladesh Relations: পাকিস্তানকে আক্রমণ করলে উত্তর-পূর্ব ভারত দখল করে নেবে বাংলাদেশ? হুমকি ইউনূস-সহযোগীর
Muhammad Yunus: ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ফজলুরকে National Independent Commission-এর চেয়াম্যান নিযুক্ত করে ইউনূস সরকার।
নয়াদিল্লি: কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত জারি। সীমান্তের নিরাপত্তার উপর বাড়তি জোর দেওয়া হচ্ছে। আর সেই আবহে এবার বাংলাদেশ থেকে হুমকি এল। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসের সহযোগী ভারতের উত্তর-পূর্ব অংশ দখলের ডাক দিলেন। এব্যাপারে চিনের সাহায্য় নেওয়া হতে পারে বলেও জানালেন তিনি। (India-Bangladesh Relations)
বাংলাদেশ সেনার প্রাক্তন আধিকারিক, অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান এই মন্তব্য করেছেন। বর্তমানে ইউনূসের মুখ্য় উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন ফজলুর। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে বিতর্কিত মন্তব্য করেন তিনি। লেখেন, ‘ভারত পাকিস্তাকে আক্রমণ করলে, বাংলাদেশের উচিত হবে উত্তর-পূর্ব ভারতের সাত রাজ্য দখল করে নেওয়া। এব্যাপারে যৌথ সামরিক ব্যবস্থা নিয়ে চিনের সঙ্গে আলোচনা শুরু করা প্রয়োজন বলে মনে করি’। (Muhammad Yunus)
২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ফজলুরকে National Independent Commission-এর চেয়াম্যান নিযুক্ত করে ইউনূস সরকার। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ রাইফেলসের বিদ্রোহ এবং হত্যাকাণ্ড নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব পান ফজলুর। বর্তমানে ইউনূসের মুখ্য উপদেষ্টাও তিনি। স্বভাবতই তাঁর মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। আর তাতে ফজলুরের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে ইউনূস সরকার। দেশের বিদেশমন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয় শুক্রবার, যাতে বলা হয়, ‘ওই মন্তব্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের নীতির কোনও মিল নেই। বাংলাদেশ সরকার কোনও ভাবেই ওই মন্তব্যকে সমর্থন করে না’। এই ধরনের মন্তব্য করা থেকেও বিরত থাকতে বলা হয় সকলকে।
Maj. Gen. (Retd.) A.L.M. Fazlur Rahman, Chairman of the Yunus Government's Commission on BDR Mutiny and Killings of 2009, made the following comment on his Facebook.
আরও পড়ুন :>>
Next>

